মানবজমিন ডেস্ক: আজ থেকে সাত বছর আগের কথা। ২০০৪ সালে মুয়াম্মার গাদ্দাফিকে ‘বন্ধুর হাত’ বলে অভিহিত করেছিলেন বৃটেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার। এ জন্য তাকে অনেক সমালোচনা সইতে হয়েছে। কিন্তু সেই গাদ্দাফি এখন যখন তার জনতার ওপর অমানবিক নির্যাতন করছেন তখন ব্লেয়ার তাকে গোপনে ফোন করলেন। তবে এবার বন্ধুত্বের কথা নয়। এবার তিনি বলেছেন, সরকারের বিরুদ্ধে যে গণআন্দোলন শুরু হয়েছে তাতে অংশগ্রহণকারীদের হত্যা বন্ধ করুন।
গতকাল এ খবর প্রকাশ করেছে লন্ডনের অনলাইন ইন্ডিপেন্ডেন্ট। এতে আরও বলা হয়েছে, গত শুক্রবার কোন পূর্ব ঘোষণা না দিয়েই লিবিয়ার প্রেসিডেন্ট মুয়াম্মার গাদ্দাফিকে দুই বার ফোন করেছেন টনি ব্লেয়ার। হোয়াইট হল থেকে বলা হয়েছে, ব্লেয়ার একটি ফোন করেছিলেন গাদ্দাফিকে। এতে মধ্যপ্রাচ্যের দূত ব্লেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন, হামলা বন্ধ করতে। এর আগে তিনি বৃটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করেন। তারপরই গাদ্দাফিকে বলেন, বৃটিশ সরকার তিনি পদত্যাগ করাকেই বেশি পছন্দ করে। ফলে ব্লেয়ার তাকে ফের ফোন করেন এবং ওই অনুরোধ করেন। তবে টনি ব্লেয়ারের অফিস থেকে এ বিষয়ে কিছু বলা হয়নি। লকারবি বিমান হামলার ঘটনা নিয়ে গাদ্দাফির সঙ্গে টনি ব্লেয়ারের ভাল সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। ব্লেয়ারের মুখপাত্র বলেছেন, ব্লেয়ারের রয়েছে লিবিয়ার অভ্যন্তরীণ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগ।
গতকাল এ খবর প্রকাশ করেছে লন্ডনের অনলাইন ইন্ডিপেন্ডেন্ট। এতে আরও বলা হয়েছে, গত শুক্রবার কোন পূর্ব ঘোষণা না দিয়েই লিবিয়ার প্রেসিডেন্ট মুয়াম্মার গাদ্দাফিকে দুই বার ফোন করেছেন টনি ব্লেয়ার। হোয়াইট হল থেকে বলা হয়েছে, ব্লেয়ার একটি ফোন করেছিলেন গাদ্দাফিকে। এতে মধ্যপ্রাচ্যের দূত ব্লেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন, হামলা বন্ধ করতে। এর আগে তিনি বৃটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করেন। তারপরই গাদ্দাফিকে বলেন, বৃটিশ সরকার তিনি পদত্যাগ করাকেই বেশি পছন্দ করে। ফলে ব্লেয়ার তাকে ফের ফোন করেন এবং ওই অনুরোধ করেন। তবে টনি ব্লেয়ারের অফিস থেকে এ বিষয়ে কিছু বলা হয়নি। লকারবি বিমান হামলার ঘটনা নিয়ে গাদ্দাফির সঙ্গে টনি ব্লেয়ারের ভাল সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। ব্লেয়ারের মুখপাত্র বলেছেন, ব্লেয়ারের রয়েছে লিবিয়ার অভ্যন্তরীণ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগ।