ঢাকা, ১৮ ফেব্রুয়ারি (শীর্ষ নিউজ ডেস্ক) : প্রেমিকার সঙ্গে ঝগড়া করে এক চীনা যুবক আত্মহত্যার জন্য ১৩ তলা থেকে ঝাঁপ দেয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু উদ্ধারকর্মীরা তাকে মরতে দিল না। লাফ দেয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তারা বিরোচিত ভাবে ধরে ফেলে এ অভিমানি যুবককে। পরে অনেক কষ্টে বুঝিয়ে সুজিয়ে তাকে ফিরিয়ে নেয়া হয়। পূর্ব চীনের নিংবো শহরে এ ঘটনা ঘটে।
২৩ বছর বয়সী এ চীনা যুবক তার প্রেমিকার সঙ্গে ঝগড়া করে বিমর্ষ হয়ে সারারাত কার পার্কে রাত কাটায়। বিমর্ষতা কাটিয়ে উঠতে না পেরে অবশেষে সে আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেয়। পরে ১৩ তলা এক হাসপাতালের ছাঁদে ওঠে ঝাপ দেয়ার উদ্দেশ্যে। কিন্তু তার অভিসন্দি টের পায় একদল উদ্ধারকর্মী। লাফ দেয়ার জন্য রেলিং ধরে ঝুলে পড়তেই তারা তাকে ধরে ফেলে। পরে অনেক বুঝিয়ে সুজিয়ে দড়ি কপিকল দিয়ে দুই ঘন্টার চেষ্টায় তাকে নিরাপদে ছাঁদে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়।
গত অক্টোবরে দক্ষিণ চীনের মর্নিং পোস্টে প্রকাশিত এক রিপোর্টে দেখা যায় যে, ২০০৯ সালে চীনে তরুণদের অকাল মৃত্যুর দ্বিতীয় বৃহত্তম কারণ ছিল আত্মহত্যা। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয় , প্রতি ১ লাখ তরুণের মধ্যে শতকরা ৬.৩ জন আত্মহত্যায় মারা যায়। যা ২০০৮ সালের চেয়ে শতকরা ২.৪ ভাগ বেশি।
২৩ বছর বয়সী এ চীনা যুবক তার প্রেমিকার সঙ্গে ঝগড়া করে বিমর্ষ হয়ে সারারাত কার পার্কে রাত কাটায়। বিমর্ষতা কাটিয়ে উঠতে না পেরে অবশেষে সে আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেয়। পরে ১৩ তলা এক হাসপাতালের ছাঁদে ওঠে ঝাপ দেয়ার উদ্দেশ্যে। কিন্তু তার অভিসন্দি টের পায় একদল উদ্ধারকর্মী। লাফ দেয়ার জন্য রেলিং ধরে ঝুলে পড়তেই তারা তাকে ধরে ফেলে। পরে অনেক বুঝিয়ে সুজিয়ে দড়ি কপিকল দিয়ে দুই ঘন্টার চেষ্টায় তাকে নিরাপদে ছাঁদে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়।
গত অক্টোবরে দক্ষিণ চীনের মর্নিং পোস্টে প্রকাশিত এক রিপোর্টে দেখা যায় যে, ২০০৯ সালে চীনে তরুণদের অকাল মৃত্যুর দ্বিতীয় বৃহত্তম কারণ ছিল আত্মহত্যা। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয় , প্রতি ১ লাখ তরুণের মধ্যে শতকরা ৬.৩ জন আত্মহত্যায় মারা যায়। যা ২০০৮ সালের চেয়ে শতকরা ২.৪ ভাগ বেশি।